যদি তুমি বারংবার চেষ্টা করার পরেও নো পিএমো জার্নিতে ফেল হয়ে যাচ্ছো, কিছুতেই তোমার শরীরের মূল্যবান জিনিসটিকে ধরে রাখতে পারছো না যার কারণেই তোমাকে এই বাজে অভ্যাসের বিভিন্ন সাইড এফেক্ট যেমন মাথার চুল ঝরে যাওয়া রোগাপাতলা শরীর চোখের জ্যোতি কমে যাওয়া স্কিনের গ্লো চলে যাওয়া সারাক্ষণ অলস ও দুর্বল দুর্বল লাগা, কাজে মন না বসা এবং অন্যান্য সাইড এফেক্ট গুলি ফেস করতে হচ্ছে. তাই তুমি যে কোন ভাবেই হোক এই আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে চাইছো. শরীরে বীর্যকে ধরে রেখে বাস্তবিক জীবনে তাঁর লাভ ওঠানোর কনসেপ্ট. আমরা ব্রহ্মচার্যের থেকেই জানতে পারি. ব্রহ্মচার্য. এই কথাটা বলা যতটা সহজ, পালন করা ঠিক ততটাই কঠিন. আর যদি কেউ শত বাধাকে পার করে, ব্রহ্মচার্য্য সঠিকভাবে পালন করে ফেলে. তাহলে তার জীবনে আসবে অসাধারণ পরিবর্তন. তৈরি হবে অসম্ভবকে সম্ভব করার মত শক্তি. ইন্টেলিজেন্সি বৃদ্ধি পাবে কয়েক হাজার গুণ. ক্রিয়েটিভ মাইন্ড তৈরি হবে. যেকোনো জিনিস শিখতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক সেকেন্ড এ ছাড়াও শারীরিক শক্তির কতটা উন্নতি হবে সেটা তো আপনারা সবাই জানেন আর ব্রহ্মচর্জেরই একটা ছোট্ট অংশ হলো নোপিয়ামো. যেটা আমাদের শরীরের মূল্যবান ধাতু. বীর্যকে বাজে কাজে নষ্ট না করে শরীরের ভেতর ধরে রাখতে সাহায্য করে. কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো যে বর্তমানে ম্যাক্সিমাম ইয়ুথ. তাঁর শরীরের এই মূল্যবান ফ্লোরিটকে ধরেই রাখতে পারছে না. তাই আজকের আমি আপনাদেরকে স্টেপ বাই স্টেপ. কমপ্লিট গাইড দেবো. যাতে আপনারা খুব সহজেই আপনাদের শরীর এবং মনকে নিয়ন্ত্রণে রেখে বাজে অভ্যাস থেকে দূরে সরে গিয়ে নিজের লাইফের উপর ফোকাস ফিরিয়ে আনতে পারবেন. তো এবার আসা যাক আমাদের মেইন টপিকে. ব্রহ্মচার্য তত্ত্বটি দাঁড়িয়ে আছে. সম্পূর্ণ তিনটি বিষয়ের উপর বেস করে. প্রথমত শরীরের মূল্যবান ধাতু বীর্যকে রক্ষা করা. দ্বিতীয়ত শরীরের প্রধান অঙ্গ বা ইন্দ্রগুলি শুদ্ধিকরণ করা. এবং তৃতীয়ত নিয়মিত মেডিটেশন বা ধ্যান করা. ব্রহ্মচার্যের প্রথম চরণ. বীর্যকে রক্ষা করে বীর্যবান হওয়া তখনই সম্ভব. যখন আমরা নিয়মিতভাবে আমাদের ইন্দ্রগুলি শুদ্ধিকরণ করে ফেলবো. কিন্তু ইন্দ্রগুলি শুদ্ধিকরণ করতে গেলে প্রথমে শরীর তত্ত্বকে ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে. তো সবার প্রথমে জেনে নিই যে এই শরীর তত্ত্ব আসলে কি? আধ্যাত্মিক মত মানুষের শরীর. আসলে তিনটি ভাগে বিভক্ত. প্রথম হলো স্থূল শরীর দ্বিতীয়ত সুক্ষ শরীর এবং তৃতীয় কারণ শরীর. স্থূলো শরীর, এটি বাহ্যিক শরীর. যেমন হাত, পা, চোখ, কান, গলা, brain, হৃদয়, লিভার, কিডনি এছাড়াও বাকি সমস্ত প্রকার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গঠিত শরীরকে স্থূল শরীর বলে. এই স্থূল শরীর হলো আমাদের মুখ্য শরীরের একদম বাহ্যিক অংশ. যার মাধ্যমেই আমরা এই জগতে রিয়্যাক্ট টান রেসপন্স করতে পারি. আর এই স্থূল শরীরের প্রকাশ হলো বুদ্ধি. একমাত্র বুদ্ধিই আমাদের শরীরের উপর কন্ট্রোল করতে পারে. হ্যাঁ অনেকেই জানতে চাইবেন যে বুদ্ধি কিভাবে স্থল শরীরের উপর কাজ করে. তো বাইরের জগৎ থেকে আমরা যা কিছু ডেটা সংগ্রহ করি. তা সবই পঞ্চ ইন্দ্রের মাধ্যমে আমাদের ব্রেন গ্রহণ করে. আর এই ডেটা ইন্দ্রিয়র সাহায্যে যখন ব্রেন পর্যন্ত পৌঁছায় তখন বুদ্ধির সাহায্যে আমাদের ব্রেন স্থূল শরীরকে অনুরূপ কার্য করার নির্দেশ দেয়. পঞ্চ ইন্দ্রিয় তথা চোখ, কান, নাক, মুখ এবং ত্বক. এগুলি এই পাঁচটি তত্ত্ব. যথা দর্শন, শ্রবণ, গন্ধ, খাদ্য অনুভব. এই পাঁচটি তত্ত্ব নিয়ে গঠিত. অর্থাৎ ব্রহ্মচার্য পালন করার সময় আমাদের এই পাঁচটি তত্ত্বকে কন্ট্রোল করতে হবে. যার ভেতর সবার প্রথমে আসে দর্শন, আমাদের সব সময় এমন কিছু জিনিস দেখতে হবে যেগুলো দেখা মাত্রই আত্মিক উন্নতি হয়. যেমন সেটা হতে পারে. ঈশ্বরের বিষয়ে ভিডিও দেখা, মোটিভেশনাল ভিডিও দেখা. লাইভ স্কিল ভিডিও দেখা. অর্থাৎ এমন কিছু দেখা. যেগুলো আমাদেরকে পজিটিভ করে তোলে. বা আমাদের পজিটিভ উড যাকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে. আর এটা তো আপনারা সবাই জানেন দেখার মাধ্যমে. যেমন যদি আপনি কোনদিন নোংরা ভিডিওগুলি না দেখতেন তাহলে হয়তো কখনোই আপনি মেয়েদেরকে খারাপ চোখে দেখতেই পারতেন না. কিংবা কোন মেয়েকে মনে মনে ফ্যান্টাসাইজ করে. পিচকারির ব্যবহারও করতে পারতেন না. আমরা যে সমস্ত দৃশ্য আমাদের প্রতিদিনকার লাইফে দেখি সেই সকল দৃশ্যই কিন্তু আমাদের ব্রেনে বারবার ঘুরপাক খেতে থাকে. আর ওই জিনিসগুলি বারংবার আমাদের মনে আসতে থাকে. আর আপনি এটাও জেনে হয়তো অবাক হবেন. যে আমরা ঘুমানোর সময় যে স্বপ্নগুলি দেখি সেগুলো সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে. আমরা কি দেখছি তার উপর. তাই যদি আপনি সারাদিন ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক কিংবা ইউটিউব শর্টস এ hot মেয়েদের dance দেখেন. নোংরা নোংরা ওয়েবসাইটে গিয়ে নোংরা নোংরা ভিডিও দেখেন. তাহলে আপনি নিজেকে যতই কন্ট্রোল করে রাখুন না কেন. রাতের বেলা ঘুমের ভেতর ওই সমস্ত দৃশ্য আপনার ব্রেনে এসে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটিয়ে দেবে. তাই ব্রহ্মচার্য পালন করতে চাইলে কিংবা যেকোনো হায়ার গোলকে অ্যাচিভ করতে চাইলে আপনার দেখার অভ্যাস কে সবার প্রথমে পরিবর্তন করতে হবে. দ্বিতীয়ত শ্রবণ, চোখে দেখা আমাদের জন্য যতটা ইম্পরট্যান্ট. ঠিক ততটাই শ্রবণ বা কানে শোনাও আমাদের জন্য ইম্পর্টেন্ট. কারণ আমরা আমাদের লাইফে যা কিছু দেখি বা যে ধরনের কথাবার্তা শুনি. আমাদের ভাবনাও সেই পথেই চলতে থাকে. আর আমরা যেমন ধরনের চিন্তা ভাবনা করি ভবিষ্যতে সেরকম ধরনের মানুষই হয়ে ওঠে. তাই ভালো কিছু দেখার সাথে সাথে আমাদের ভালো কিছু শোনাও উচিত. যাতে ধীরে ধীরে আমাদের শ্রবণ ইন্ডিয়া শুদ্ধ হতে পারে. তার মানে আমি কিন্তু আপনাকে এটা বলছি না যে আপনি দিনরাত কানে হেডফোন লাগিয়ে মোটিভেশনাল গান শুনতে থাকুন. আর এমনটা করলে আপনি একেবারে কোটিপতি হয়ে যাবেন. না এমনটা কখনোই হবে না. কারণ ভালো কিছু শোনার থেকেও বেশি ইম্পর্টেন্ট হল. খারাপ কিছু না শোনা. যেমন পাড়ার চায়ের দোকানে আড্ডায় বসে সিনেমার গল্প করা. কিংবা পাড়ায় কোন মেয়ে নতুন এসছে. কার গার্লফ্রেন্ডকে কত বেশি সুন্দর দেখতে? এসব আলোচনা করা. তাই ভালো কিছু শোনার আগে খারাপ কিছু আপনার ব্রেনে ঢোকানোটা বন্ধ করুন নম্বর থ্রি সুগন্ধ, কোনোরকম সুগন্ধ সব সময় আমাদের মনকে উৎফুল্ল করে দেয়. ভালো সুগন্ধে আমরা অনেক বেশি মোটিভেট ফিল করি. এবং যেকোনো কাজকে অনেক বেশি এফিসিয়েন্সির সাথে করতে পারি. আর এই একই জিনিস খাবারের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে. তাই প্রথম দুটি তত্ত্বের মতো অত বেশি ইম্পর্টেন্ট না হলেও আমাদের অলওয়েজ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা উচিত এবং নিজের বাড়ি ঘরকেও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত যাতে সেগুলো কোনরকম দুর্গন্ধের কারণ না হয়ে ওঠে. নাম্বার ফোর খাদ্য, আয়ুর্বেদ মতে আমাদের সবসময় সাত্ত্বিক খাবার খাওয়া উচিত. যেটা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে. ডাইজেশানকে ইমপ্রুভ করে. এমনকি আমাদের ওভারঅল হেলথকেও ভালো রাখে. কিন্তু তার সাথে সাথে আরো একটা ইম্পরট্যান্ট বিষয় হলো যে সাত্ত্বিক খাবার আমাদের মন আর বুদ্ধিকেও সুস্থ রাখে. যাতে আমরা যেকোনো প্রবলেমের সময় খুব তাড়াতাড়ি এবং সঠিকভাবে ডিসিশান নিতে পারি. তাই অলওয়েজ চেষ্টা করুন সার্টিক খাবার কনজিউম করার. এবং নন ভেজ অথবা অধিক মশলা, নুন, ঝাল যুক্ত খাবার. কম করে খাবার. যাতে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে. শারীরিক উত্তেজনা কন্ট্রোলে থাকবে. এবং আপনি সহজেই আপনার শরীরে বীর্যকে ধরেও রাখতে পারবেন. নাম্বার ফাইভ অনুভব. সব সময় পজিটিভ অনুভব করা উচিত. এমন ভাবতে হবে যেন সমস্ত কিছু. যা কিছু হচ্ছে. সবই সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছাতে হচ্ছে আর ভালোর জন্যই হচ্ছে. এখানে বোঝার বিষয়টি হলো কেউ যদি ব্রহ্মচার্যের সাহায্যে নিজের স্পিচুয়াল লাইফকে গ্রো করতে চায় তাহলে তাকে সেই মতো করে অত্যাধিক কন্ট্রোলের সাথে ব্রহ্মচার্য পালন করতে হবে. আর কেউ যদি তার কার্মিক জীবনকে গ্রো করতে চায় অর্থাৎ যেসব মানুষ সাইন্টিস্ট, ডক্টর, ইঞ্জিনিয়ার, সিঙ্গার ইত্যাদি ক্ষেত্রে রয়েছেন তারা সেই মতোই তাদের লক্ষ্যের অনুরূপভাবে পঞ্চ ইন্দ্রের উপর কন্ট্রোল রেখে ব্রহ্মচার্য পালন করতে পারেন. তো আশা করছি আপনাদেরকে বোঝাতে পারলাম যে ব্রহ্মচার্য শুধু ধার্মিক হতে গেলেই নয় যেকোনো ক্ষেত্রে দক্ষতা এবং পারদর্শিতা লাভ করতে গেলে ব্রহ্মচার্য পালন করা উচিত কারণ এই ব্রহ্মচার্য আমাদের সম্পূর্ণ জীবনের নিজেদের ইচ্ছা মতো কন্ট্রোল করতে শেখায় আর এই বিশেষ কোয়ালিটি আমাদেরকে পুরো পৃথিবীর এত মানুষের ভিড়ে সবথেকে স্পেশাল করে তোলে তো এবার আসা যাক সুক্ষ শরীরের তত্ত্বে আমাদের স্থল ও শরীরের ভেতর আরো একটি অদৃশ্য শরীর আছে যাকেই বলে সুক্ষ শরীর.প্রধানত আমরা স্বপ্ন দেখার সময় নিজেদের যে শরীরকে অনুভব করি তাকেই বলা হয় সুক্ষ শরীর. আর এই সূক্ষ্ম শরীর আমাদের পাঁচটি জ্ঞানেন্দ্রীয় এবং মন নিয়ে গঠিত. বুদ্ধি যেমন আমাদের স্থল শরীরকে কন্ট্রোল করে. তেমনই মন আমাদের সুক্ষ শরীরকে কন্ট্রোল করে. তো চলুন জেনে নেওয়া যাক যে মন কিভাবে আমাদের সুক্ষ শরীর এবং স্থূল শরীরের সাথে কাজ করে. আমরা বইয়ের জগতে স্থূল শরীরে যা কিছুটা সংগ্রহ করি. তা পঞ্চ ইঞ্জিওর মাধ্যমে পঞ্চ জ্ঞান ইঞ্জিওতে রূপান্তরিত হয়. আর এই ডেটা পঞ্চ গ্যারেঞ্জের মাধ্যমে যখন মন পর্যন্ত পৌঁছায় তখন মন সেই অনুরূপ কাজ করতে সুক্ষ শরীরকে নির্দেশ দেয়. আর সুক্ষ শরীর সেই নির্দেশ পালন করলে বুদ্ধি ও সেই অনুরূপ স্থূল শরীরকে চালনা করে. তো এখানে একটা বিষয় পরিষ্কারভাবে বোঝা গেলো যে মনকে যদি আমরা কন্ট্রোল করতে শিখে যাই তাহলে সূক্ষ্ম শরীরকেও কন্ট্রোল করতে পারবো. আর ব্রহ্মচার্য পালন করার প্রধান উদ্দেশ্য হলো মনকে নিয়ন্ত্রণ করা এবং এই মনকে নিয়ন্ত্রণ বা বস করতে গেলে মন সম্পর্কে আমাদের আরো কিছু তথ্য অবশ্যই জানতে হবে. প্রথমত আমাদের মনের শক্তি হল অপরিসীম. তাই মন কখনো আমাদের বুদ্ধির অধীনে থাকতে চায় না. তাই বুদ্ধি দিয়ে মনকে শাসন করতে আমাদের অনেক বেশি কষ্ট হয়. দ্বিতীয়ত, বেশিরভাগ সময় মনের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করে ফেলি. বুদ্ধি অনুযায় নয়. যেমন যখন আমরা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করি. তখন হঠাৎ যখন কোন উলঙ্গ মেয়ের ছবি আমাদের চোখের সামনে চলে আসে. তখন বুদ্ধি বারবার বারণ করা সত্ত্বেও আমরা আমাদের মনের উত্তেজনাকে কন্ট্রোল করতে না পেরে কিছু নোংরা ভিডিও দেখেই ফেলি, তারপর যেটা করার ছিল না সেটাও করে ফেলি. তাই মনকে মাঝে মাঝে আমাদের অনেক বড় শত্রুও মনে হতে পারে. তৃতীয়ত মন সব সময় দ্বিমুখীভাবে আচরণ করে. তাই মনকে বুঝে উঠতে পারাটা অনেক কঠিন. যেমন কোন অনুচিত কাজ করার আগে. মন শুধু বুদ্ধিকে এটাই বলতে থাকে যে এই কাজটা কর. তাহলে তো ভালোই হবে একবার করেই ফেলে. এতে আর কি বা হবে? আর আমাদের বুদ্ধি তখন সেই কাজটিকে না করতে চাইলেও মন থেকে বারংবার ফোর্স করতে থাকে. আর এই কারণেই একটা সময় পর গিয় বুদ্ধি অসহায় হয়. সেই কাজটা করতে বাধ্য হয়. এবং তার ফলস্বরূপ কোন নেগেটিভ রেজাল্ট যখন আমাদের সামনে আসতে থাকে. তখন কিন্তু আমাদের মনি আবার বুদ্ধিকে এটা বোঝাতে থাকে. যে এই ধরনের কাজ তুই কেন করলি এটা তোর কখনোই করা উচিত হয়নি. তাই আমাদের মনের রকম দ্বিমুখী আচরণ আমাদেরকে কনফিউজ করে তোলে. সুতরাং ব্রহ্মচার্য পালন করার সময় বীর্য রক্ষার সাথে সাথে মনকে নিয়ন্ত্রণ করা অবশ্যই জরুরি. আর যেমনটা আপনাদেরকে অলরেডি বললাম যে মনকে নিয়ন্ত্রণ করার একমাত্র উপায় হল. পঞ্চ ইন্দ্রগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করা কারণ আমাদের মন সেই ধরনেরই চিন্তাভাবনা করে যা কিছু আমরা আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকি.
0 মন্তব্যসমূহ