হস্তমৈথুনের খারাপ অভ্যাসের ভয়ঙ্কর পরিনাম কি কি | How This Bad Habits Can Harm Your Body & Waste Your Money

অনেকেরই মনে হয় যে পিচকারী নাড়ানোর ফলে আসলে কিছুই হয় না. কিন্তু আজকে, বীর্যনাসের ফলে কি কি সমস্ত লোকসান হয়. সেই বিষয়ের উপরেই আলোচনা করবো. যেটা জেনে আপনি একেবারে shocked হয়ে যাবেন. And তারপর হয়তো নিজেই নিজেকে দোষী মনে করবেন. আর যে সমস্ত ক্ষতির কথা আজ আমি আপনাদেরকে বলতে চলেছি.সবগুলিই কিন্তু বাস্তবিক ক্ষতি. যেগুলো খুবই পুরোনো বই. ব্রহ্মচর্য জীবন থেকে নেওয়া হয়েছে. এই সমস্ত ক্ষতিগুলি হয়তো আপনার লাইফে এখনো হয় নি. তবে যদি আপনি বীর্য নষ্ট বহুদিন ধরে করে থাকেন তাহলে পরে অবশ্যই হতে পারে. আর হস্তমৈথুন এর ফলে হওয়া ক্ষতির নাম যদি লেখা হয় তাহলে একটা ছোটোখাটো বই তৈরী হয়ে যাবে. তো চলুন এখন কথা বলা যাক সেই সমস্ত ক্ষতির সম্পর্কে. তো হস্তমৈথুনের ফলে যে বীর্যনাস করা হয় তার ফলে আমাদের শরীর ও ব্রেনে অনেক বড় চোট লাগে. যার ফলে পক্ষাঘাত, গ্রন্থি বাত আর পাগলামির মতো সমস্ত রোগ আপনার শরীরে দেখা দিতে পারে. হস্তমৈথুনের ফলে বীর্যনাসের কারণে হার্টের অনেক বেশি ক্ষতি হয়. যার ফলে কাশি, শ্বাস এবং হার্ট ডিজিজের মত কঠিন রোগও হতে পারে. আর আপনি হয়তো অলরেডি জানেন যে হার্টের রোগের কারণে unfortunate death হয়ে থাকে. যার ফলে অকালেই সেই মানুষ মৃত্যুবরণ করতে পারে. হস্তমৈথুনের কারণে ব্রেনে এত বেশি ধাক্কা লাগে. যেটা আপনি ভাবতেও পারেন না. অসময় ধূনের কারণে মাথা হালকা ও ফাঁকা হয়ে যায়. স্মৃতিশক্তি, বুদ্ধি, প্রতিভা সবকিছু একেবারে শেষ হয়ে যায় এবং শেষ পর্যন্ত সে বীর্যনাশক ব্যক্তি পাগল হয়ে যায়. যেকোনো পাগলা গারদে একটু খোঁজ মিলাই দেখতে পারবেন যে পাগলা গারদে থাকা একশোর বেশি মানুষ শুধুমাত্র হস্তমৈথুনের কারণেই পাগল হয়ে থাকে. আর হাজার হাজার এক্সপেরিমেন্টের পর এটাই জানা গেছে যে হস্তমৈথুন এর কারণে আমাদের মস্তিষ্ক একেবারে দুর্বল হয়ে যায় চোখের জ্যোতি কমে যায়. দাঁত ও কানের শক্তিও কমে যেতে থাকে. চুল ঝরে যায়, পেকে যায় আর সাথে সাথে সেই পুরুষের সবকিছু একেবারে শেষ হয়ে যায়. হস্তমৈথুনের ফলে পুরো শরীর হলুদ হয়ে যায়. চামড়া ঢিলা আর ফ্যাকাসে হয়ে যায়. দুর্বল আর রোগী হয়ে যায় মানুষ.এমনকি আপনার মুখ চেন লাইন আর হলুদ হয়ে যায়. যার ফলে পুরুষদেরকে বেঁচে থেকেও মরা মানুষের মতো লাগে. এমনকি এর ফলে হয়তো আপনি সন্তান সুখের থেকেও চিরকালের জন্য বঞ্চিত হয়ে যেতে পারেন. নিজের স্ত্রীকে আনন্দ দিতে না পারার সব থেকে বড় কারণ. এই হস্তমৈথুন. অ্যান্ড হস্তমৈথুনের সব থেকে বড় আর একটা ক্ষতি হল. এটা নেশায় পরিণত হয়ে যায় এটাকে ছাড়া ভীষণ কঠিন হয়ে পড়ে. আর এভাবেই ক্রমশ আপনি একদিন হস্তমৈথুনের গোলাম হয়ে যেতে পারেন. যারা হস্তমৈথুন করে তাদের সবসময় ঠান্ডা গরমের সমস্যা লেগেই থাকে. আর এই বাজে কাজের ফলে মেরুদণ্ড,বুকে ব্যথা হয়. এমনকি ওয়েদার বদলানোর সাথে সাথে শরীর এর পরিবর্তন ঘটে. আর তার সাথে সাথে আরো অনেক রোগের জন্ম হয়. এমনকি দেশে বা পৃথিবীতে যখন কোন নতুন রোগ ছড়িয়ে পড়ে. যেমন ধরুন করোনা ভাইরাস. তখন দুর্ভাগ্যবশত সেই সমস্ত লোকেরাই সবার আগে অসুস্থ হয়. এবং এই ধরনের রোগের শিকার হয়ে যায়. অনেক মানুষই প্রাচীনকালের ঋষিমণিদেরকে নিয়ে বিদ্রুপ করে থাকে তারা ভাবে এদের কোনো জীবনই নেই. এরা সব পাগল, এদের বীর্য উৎপন্নই হয় না. তাই এরা স্ত্রী সঙ্গ ছাড়াই আনন্দে থাকে. কিন্তু বর্তমান ভারতবর্ষের সন্তানরা এরকম মুরখামের কাজ করে আসলে ভারতবর্ষকেই ছোট করছে. বীর্য নষ্ট করে এরা বুদ্ধি ও শরীর দুটোকেই নষ্ট করছে আজ বহু যুবকেরা হস্তমৈথুনের দাসে রূপান্তরিত হয়েছে. তাই আপনার যদি আমার এই কথাগুলিকে শোনার পর, বিন্দুমাত্র লজ্জা অনুভূত হয়ে থাকে. তাহলে আজ থেকেই হস্তমৈথুন করা ছেড়ে দিন. কারণ এতে যতটা আনন্দ পাওয়া যায়. তার থেকেও হাজার গুণ বেশি ক্ষতি হয়ে যায় আপনি যদি আপনার যৌবনকালে থেকে বৃদ্ধের মতো অবস্থাকে অনুভব করতে না চান তাহলে বীর্য নষ্ট করা বন্ধ করে দিন. কারণ আমি এখনো পর্যন্ত অনেক কম ক্ষতির কথা বলেছি. আর যদি সমস্ত ক্ষতির কথা আমি বলতে শুরু করি তাহলে দুই চারটে এক্সট্রা ভিডিও হয়ে যাবে. যে সমস্ত জিনিসের কারণে আপনার জীবন একেবারে শেষ হয়ে যাচ্ছে. আপনি কিন্তু তার পেছনেই পড়ে আছেন. আপনি নিজেই একবার ভাবুন যে যদি আপনার শরীরে না থাকে তাহলে আপনি হস্তমৈথুন কিভাবে করবেন? আর আপনি কি চান যে মাত্র কুড়ি বছর বয়সে আপনার মাথার সমস্ত চুল ঝরে যাক. আপনার চেহারায় দাগ ছোপ পড়ে যাক. আজকের দিনে পৃথিবীতে চেহারা খুবই ইম্পর্টেন্ট. আর সেটা নষ্ট হওয়ার সব থেকে বড় কারণ হলো হস্তমৈথুন. যদি হস্তমৈথুন না ছাড়বেন ততদিন চেহারার চমক নষ্ট হতে থাকবে. আপনার গাল বা চোয়াল শুকিয়ে একেবারে ঢুকে যাবে. দাঁত বের হয়ে আসবে. কুড়ি বছর. অর্থাৎ যৌবনেই আপনি বৃদ্ধের মতো দেখতে লাগবেন. তখন কি আপনার ভালো লাগবে যদি আপনাকে বলা হয় যে আপনার জীবনে বেঁচে থাকার জন্য পাঁচ মিনিট চাই নাকি পঞ্চাশ বছর. তাহলে এটা তো কনফার্ম যে আপনি পঞ্চাশ বছরই বেছে নেবেন. তাহলে এবার নিজেই ভেবে দেখুন যে মাত্র পাঁচ মিনিটের এই মিথ্যা আনন্দের জন্য. নিজের পঞ্চাশ বছর জীবনকে কেন খারাপ করছেন. কেন নিজেই নিজের ক্ষতি করছেন. কেন জীবিত থেকেও মৃতের ন্যায় আচরণ করছেন. হ্যাঁ জানি আপনার কাছে এর কোনো উত্তর নেই. কারণ এটা আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে. আপনি অনেক চেষ্টা করেও এটা এখন ছাড়তে পারছেন না. কিন্তু একবার ভালো করে ভেবে দেখুন তো. আপনি চাইলে কি? বাস্তবে এই অভ্যাসকে ছাড়তে পারেন না. আপনার জীবনের থেকে কি এই হস্তমৈথুন অনেক বেশি বড়? বীর্যনাস কি আপনার পরিবারের থেকেও বড়? নাকি বীর্যনাস আপনার শরীরের সব থেকে বড় শত্রু? হ্যাঁ ডিসিশন সম্পূর্ণ আপনাকেই নিতে হবে. কিন্তু আমি শুধু আপনাকে এটাই বলতে পারি যে নোপিএমও পালন করা অতটাও বেশি কঠিন নয়. অনেক লোকই করছে.আপনিও করতে পারবেন. আজ আমি hundred পার্সেন্ট জানি যে এই পৃথিবীতে সবথেকে বড় কোনো রোগ যদি থাকে তাহলে সেটা হলো হস্তমৈথুন.যদি আপনি already no PMo পালন করছেন তাহলে খুব ভালো কথা. ধন্যবাদ. আপনার সময় অনেক, অনেক, অনেক ভালো কাটুক

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ