সকলেই বলে যে মনুষ্য জন্ম, বহু জন্মের পর লাভ হয়. বহু জন্মের পরে মানুষের জীবন পাওয়া যায়. এবং অনেক পুরোনো গ্রন্থে লেখা আছে. যে একশো উনিশটা আলাদা আলাদা জন্মের পর মানুষের জন্ম পাওয়া যায়. আর এটাও বলা হয় যে মানুষের জন্ম সর্বশ্রেষ্ঠ জন্ম. যে জন্মে ভগবান মানুষকে খাওয়ার জন্য জীব দিয়েছেন. এই পৃথিবীর সব কিছু বোঝার জন্য ব্রেন দিয়েছেন এবং বংশ বৃদ্ধি করার জন্য যৌমাঙ্গ দিয়েছেন. কাজ করার জন্য হাত পাও দিয়েছেন. কিন্তু এই মানুষের জন্ম পেয়ে প্রায় টু পার্সেন্ট লোক জীবনে অনেক কষ্ট, সংঘর্ষ করে. বহু অপরচুনিটির মুখোমুখি হয়েছেন. এবং ভালোভাবে জীবন কাটানোর জন্য টাকাও income করছেন আর অপরদিকে বাকি নাইনটি এইট পার্সেন্ট লোক যারা স্টুডেন্ট হোক বা যুবক যুবতীই হোক তারা শুধুমাত্র অশ্লীল জিনিস দেখে হস্তমৈথুনের পক্ষ নিয়েছেন মানে যে সময় ছেলেমেয়েদের মাঠে গিয়ে খেলার বয়স সেই সময় তারা পিচকারির মাধ্যমে খেলাধুলা শুরু করে দেয় .বাঙালিদের ninety eight পার্সেন্ট ছেলে মেয়েরাই এমন যারা অশ্লীল ভিডিও দেখে থাকে বা ইনস্টাগ্রামে এমন কিছু ফটো দেখে যেগুলোতে ছোট ছোট কাপড় পড়ে. সো কল সমস্ত ইনফুলেন্সাররা পেছন দুলিয়ে দেহের কেনাবেচা করে থাকে. আর সেই সমস্ত নোংরা নোংরা ফটোগুলি দেখে তারা মৈথুন করে ফেলে. আপনারা হয়তো আমার কথাগুলিকে ভুল বলে ভাবছেন. কারণ এই পৃথিবীতে শরীর কে না চায়. কিন্তু এই পিচকারী নাড়ানো পৃথিবীর সব থেকে বড় রোগ. যার কারণেই আপনি একদিন নপুংসক পর্যন্ত হয়ে যেতে পারেন. কিন্তু যদি আপনি নপুংসকী হয়ে যান. তাহলে কি করবেন ঐ সমস্ত উলঙ্গ মেয়েদেরকে দেখে আমি আপনাদের সামনে কিছু ফটো দেখাচ্ছি. মন দিয়ে দেখুন. আর বলুন যে এই ছবিগুলোর মধ্যে এমনকি ট্যালেন্ট আছে. কি এমন এডুকেশন আছে এর মধ্যে? যে এতো লাইকস পায়? এত ভিউস পায়? আর এই সমস্ত ইমেজেসগুলি অন্যরকম ভাবেও তো তোলা যায় এগুলোতে এত অশ্লীলতা দেখানোর কি প্রয়োজন? আর ভাই এগুলো কিন্তু কোন ফেক ফটো নয়. এগুলোর প্রত্যেকটাই মিলিয়ন ফলোয়ার্স থাকা ইনস্ট্রাক্ট ক্রিয়েটারদের পিকস. যার থেকেই বোঝা যায় যে শরীরের বেচাকেনা করা লোকেদেরকে মানুষ অনেক বেশি পছন্দ করে. আর যারা এই পৃথিবীতে এডুকেশনকে প্রমোট করছে তাদের চ্যানেলে একবার ঘুরে দেখুন. তাদের Instagram প্রোফাইল একবার ঘুরে আসুন. তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে বর্তমানে মানুষ education এর থেকে এই শরীরকেই বেশি পছন্দ করে. Instagram এ যে সমস্ত অশ্লীল ফটো দেখা যায় সেগুলোর উপর millions of like আসে. অর্থাৎ আজকের এই যুব সমাজ কেবলমাত্র অশ্লীল জিনিস দেখতেই ব্যস্ত থাকে. অর্থাৎ বহু জন্মের তপস্যার ফলে পাওয়া মনুষ্য জন্ম. বর্তমানে যুব সমাজ. কিছু মুহূর্তেই খারাপ করে ফেলছে. আর আমি একটা কথা গ্যারান্টির সাথে বলতে পারি যে মানুষ নাড়ানোর আগে নিজেকে সিংহের ন্যায় শক্তিশালী মনে করে সেই মানুষই কিন্তু একবার করার পর ভেজা বেড়ালের মতো হয়ে যায়. আর এই পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যাদের করার পরেও নিজের উপর ঘৃণা বা রাগ হয় না. বা মৈথুন করার পর যে ব্যক্তি অনেক বেশি স্ট্রং ফিল করে. কিন্তু ব্রহ্মচারী মানুষ সবসময় খুশিতে থাকে. কারণ একজন ব্রহ্মচারী মানুষ সবসময় একজন বীর্যনাশক মানুষের থেকে বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে. তারা তাদের ব্রেনকে অনেক বেশি স্বাদ ভাবে কাজে লাগাতে পারে. অনেক বেশি খাবার খেতে পারে. বেশি জোরে দৌড়াতে পারে. নিজের শরীরের ওপর বেশি পরিশ্রম সহ্য করতে পারে. অনেক বেশি চিন্তা ভাবনা করতে পারে. ডিসিশান নিতে পারে. বেশি পরিমাণে বীর্য উৎপাদন করতে পারে এমনকি অনেক বেশি হাসিখুশিতেও থাকতে পারে. আর বেশি ভালোভাবে শরীর গঠন করতেও পারে. একজন ব্রহ্মচারী মানুষই কিন্তু একজন বীর্যনাশক মানুষের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে থাকে. সেটা শিক্ষাক্ষেত্রেই হোক বা জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রেই হোক. কিংবা একজন স্ত্রীকে স্যাটিসফাইড করার ক্ষেত্রেই হোক .একজন ব্রহ্মচারী মানুষ. একজন বীর্যনাশক মানুষের থেকে বেশি সম্ভব করতে পারে. আপনাদের মধ্যে অনেক লোক আছে. যারা বলেন যে মেয়েদের শরীরের এমন অঙ্গভঙ্গিকে দেখে আমরা হস্থমৈথুনকে কিছুতেই কন্ট্রোল করতে পারছি না. তো আমি আপনাদেরকে বলবো.ভাই এই সমস্ত কিছুই নজরের খেলা. অর্থাৎ আপনি যদি আপনার দৃষ্টিভঙ্গিকে বদলাতে পারেন তাহলে এই পৃথিবীতে এমন কোন শক্তি নেই যেটা ব্রহ্মচার্য পালন করা থেকে আপনাকে আটকাতে পারে. আর আমি আপনাদেরকে বলবো যে আপনি যদি আপনার জীবনে সফল হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্রহ্মচার্যের পালন করতে হবে. কারণ এছাড়া কোনরকম অপশানই নেই এই ভিড়ের থেকে নিজেকে আলাদা করার মানে হয় আপনি পাঁচ বছর মজা করে পরবর্তী পঞ্চাশ বছর কষ্টে থাকতে পারেন বা আপনি মাত্র পাঁচ বছর পরিশ্রম করে নিজের ভবিষ্যৎ জীবনকে সুন্দর ও দৃঢ় করতে পারেন আর একবার ইতিহাসের দিকেও চোখ তুলে দেখুন স্বামী বিবেকানন্দ ব্রহ্মচার্যের পালন করতেন তার কি কোনো জ্ঞান ছিল না? গৌতম বুদ্ধের কি কোনো জ্ঞান ছিল না? প্রফেসর রাম মূর্তির কি কোনো জ্ঞান ছিল না? বরং তারা তো ভারতবর্ষের সেই সমস্ত মহাপুরুষ ছিলেন যাদের চর্চা এখনো বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে আছে. এবং যাদের কথা এই পৃথিবী চালিত হয়. সো ভাই মাত্র কিছুক্ষণের আনন্দের জন্য মানুষ নিজের কত বড় ক্ষতি করছে. সেটা এর থেকে বেশি আমি আর আপনাকে বোঝাতে বা বলতে পারব না. And এখন বাকিটা আপনার decision যে আপনি একজন কাপুরুষ হতে চান. নাকি একজন মহাপুরুষ.
0 মন্তব্যসমূহ