How To Save Your Body Energy Without Wasting Money|কিভাবে নিজের শরীরের শক্তিকে বাড়াবো বীনা পয়সায়

যদি আপনি পুরুষ হন তাহলে আপনার ভেতর বীর্য থাকে. আর যদি আপনি একজন মহিলা হন তাহলে বীর্যের নাম বদলে যায়. যাতে মহিলাদের শরীরে রজ বলা হয়ে থাকে. হ্যাঁ আপনি একদম ঠিকই শুনেছেন. একজন মহিলার শরীরে ভবিষ্যৎ থেকেও দশ গুণ বেশি আকর্ষণ থাকে. রডের কারণে. অ্যান্ড আজকের এই ভিডিওটি শুরু করার আগে আপনাদেরকে বলে রাখি যেই সমস্ত তথ্য ব্রহ্মচার্যই জীবন নামক বইটি থেকে নেওয়া হয়েছে. তো চলুন ভিডিওটি শুরু করা যাক. আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা এটা ভাবেন যে শুধুমাত্র একজন পুরুষের শরীরেই বীর্যের আকর্ষণ হয়ে থাকে. শুধুমাত্র পুরুষরাই অশ্লীল জিনিস দেখে নিজের মধ্যে আকর্ষণ অনুভব করতে পারে. কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল. কারণ একজন মহিলার মধ্যে পুরুষদের থেকেও দশ গুণ বেশি মাত্রায় আকর্ষণ দেখতে পাওয়া যায়. একজন বডি স্পেশালিস্ট উনিশশো ছিয়াশি সালে. সরাসরি একটা স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন যে কোন অশ্লীল জিনিস দেখে. শরীরের ভেতর যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়. সেটা একজন মহিলার শরীরের সবথেকে বেশি হয়ে থাকে. কিন্তু তবুও মহিলাদের ভেতর এত নোংরা চিন্তা ভাবনা থাকে না. তাঁরা যেভাবেই হোক না কেন. নিজেকে কন্ট্রোল করেই নেয়. অর্থাৎ সোজা কথায় বললে অশ্লীল ভিডিওস. সবথেকে বেশি পুরুষরাই দেখে থাকে. সেই কারণেই তাদের শরীরে বীর্য বা কামের উত্তেজনা. অনেক বাড়তে থাকে. যদিও মহিলাদের মধ্যে রজের আকর্ষণ অবশ্যই বেশি. তবুও সে তার উত্তেজনা বৃদ্ধি পাক. এমন কোন কাজ করে না. অর্থাৎ আপনারাও যদি অশ্লীল সমস্ত জিনিস দেখা বন্ধ করে দেন তাহলে আপনার ভেতরেও সম্ভব করার যে উত্তেজনা সেটা কমে যাবে. একজন মহিলার মত যদি আপনি ওই সমস্ত নোংরা থেকে দূরে থাকেন তাহলে আপনিও একজন মহিলার মতোই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবেন. আর যদি আপনি ওই সমস্ত নোংরা ভিডিওস দেখে বাস্তময় থমকে নিজের জীবনে জায়গা দিতে থাকেন তাহলে আপনি ক্রমশ নিজের উত্তেজনাকে বাড়াতেই থাকবেন. একজন মানুষ শরীরের ভেতর বীর্য বা রজার আকর্ষণ অবশ্যই থাকে. কিন্তু সেটা control করাটাও আমাদের হাতেই থাকে. একজন মহিলার ভেতর আপনার থেকে দশ গুণ বেশি রোজের আকর্ষণ হয়ে থাকে. কিন্তু বাংলার নাইনটি পার্সেন্ট মহিলা বা মেয়েরা এমনই হয়. যাদের দেখে আপনি অনুমানও পর্যন্ত করতে পারবেন না. যে এদের মধ্যে. সামান্য পরিমাণে উত্তেজনা আছে কিনা. অর্থাৎ অশ্লীল জিনিস দেখা বন্ধ করে যদি নিজেকে ভেতর থেকে কন্ট্রোল করতে পারেন. তবে আপনি খুব সহজেই ব্রহ্মচর্চার পালন করতে পারবেন. হ্যাঁ এটা অবশ্যই সত্য. যে শুধুমাত্র বীর্য বাঁচানোকেই ব্রহ্মচার্য বলে না. কিন্তু এই বীর্যকে বাঁচানোই আপনার প্রথম মুখ্য উদ্দেশ্য. যদি আপনি কাউকে কোন কথা বলেন এবং সেটা শুনে. সেই ব্যক্তি সেই কথাগুলোকে সঙ্গে সঙ্গে ফলো করতে শুরু করে তাহলে সেটা কোনো দৈব শক্তির প্রতীক যেটা শুধুমাত্র ব্রহ্মচর্যের থেকেই আসে. এখন আপনারা হয়তো ভাবছেন যে এটা কিভাবে হতে পারে? হ্যাঁ এটা একদমই সম্ভব সেই শক্তির সাহায্যে. যেটা আপনি আপনার বীর্যের সাথে নষ্ট করছেন এবং আপনার মস্তিষ্কের শক্তি. আর তেজকে ক্রমশ দুর্বল করে ফেলছেন. কিন্তু আপনার এই শক্তি যখন অন্যের ভেতরে স্থানান্তরিত হবে তখন অন্যরাও আপনার সমস্ত কাজকে বুঝতে পারবে. এবং আপনার ওপর অলওয়েজ পজিটিভ প্রতিক্রিয়া দেবে. এর সহজ মানে হল যখন আপনি নিজের মনের উপর বিজয় লাভ করতে পারবেন. তখন অটোমেটিকলি অন্যের মনের ওপরে অধিকার লাভ হয়ে যাবে. আর এটাই হলো ব্রহ্মচর্চার সব থেকে বড় লাভ. কিন্তু বর্তমানে আপনি একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন. যে ম্যাক্সিমাম ছেলেদের ভেতরে তাদের মনকে কন্ট্রোল করার শক্তিই থাকে না. তাই তারা বাকিদের দেখে তাদের ফুলতে ভেসে যায় কেউ কেউ সিগারেট বা মদের নেশায় জড়িয়ে পড়ে. আবার কেউ কেউ মেয়েদের শরীরের নেশায়. তাই তাদেরকে ব্রহ্মচার্য পালন করতে গেলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়. মানে যদি আপনি নিজের মনের ওপর বিজয় লাভ করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ব্রহ্মচার্যের পালনও করতে পারবেন. একজন মহিলার ভেতর রজের আকর্ষণ. আপনার থেকেও দশ গুণ বেশি থাকা সত্ত্বেও সে কিন্তু নিজের মনের উপর বিজয় লাভ করে. কিন্তু আপনিই হলেন এই পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী. যে ব্রহ্মচার্যের পালন তো করতে চায়. কিন্তু কিছুতেই করতে পারে না. কারণ আপনারা এখনো আপনাদের নিজের মনকেই বুঝে উঠতে পারেন নি. নিজের মনের কথা শুনে শুনে বারংবার অশ্লীল জিনিস দেখে হস্তমৈথুন করতে থাকেন. মানে প্রত্যেকদিন আপনি বারংবার উলঙ্গ সমস্ত ভিডিওস দেখছেন. আর নিজের মূল্যবান বীর্যকে নষ্ট করে ফেলছেন. কিন্তু এটা মাথায় রাখবেন যেমন একটা সমুদ্র পার করার জন্য. নৌকা বা জাহাজের প্রয়োজন. তেমনি জীবনের হবসাগর পার হওয়ার জন্য কিন্তু ব্রহ্মচার্যই সব থেকে শ্রেষ্ট সাধনা. অর্থাৎ সমস্ত দুঃখ কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য. ব্রহ্মচার্য এসব থেকে উৎকৃষ্ট সাধনা. আর যে মানুষ ব্রহ্মচার্যর পালন করতে পারেন তার ভেতর দৈবশক্তি ঠেসে ঠেসে ভরা থাকে. একটু deeply দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন. মহাপুরুষদের চোখে এত আলো, এত জ্যোতি কিসের প্রভাবে? তাদের গালে গোলাপি আভা আর মুখে কামনা নিয়ন্ত্রিত হালকা হাসি. এসব কিসের প্রভাবে এত খুশি কিসের জন্য? এসব ব্রহ্মচার্যেরই প্রভাব. এমনকি আপনি সমস্ত মেয়েদেরকেই দেখুন. তাদের মুখে কতটা glow থাকে. কারণ তারা তাদের উত্তেজনাকে কখনোই বাড়তে দেয় না. অর্থাৎ এই বীর্য বা রজের আকর্ষণ কেবলমাত্র উত্তেজনা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ হয়ে থাকে আর এখন আপনাদের ভেতর অনেকেই হয়তো ডিসিশন নিতে পারছেন যে এখন আমিও ব্রহ্মচার্যের পালন করতে পারবো কারণ একজন মহিলার থেকে একজন পুরুষের কাছে এই সমস্ত কিছু পালন করা কিন্তু সে যদি চায় খুবই সহজ. আর ব্রহ্মচার্য পালনের জন্য কোন রকেট সাইন্স নেই. শুধুমাত্র আপনার নিজের মন আর শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে হয়. আর যদি একজন মেয়ে তার মনের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে. তাহলে খুব সহজেই আপনি অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন. ধন্যবাদ. আপনার সময় অনেক, অনেক, অনেক ভালো কাটুক

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ