হস্তমৌথুনএ হারানো পুরুষ শক্তিকে ফেরাতে শুধু এই একটা কাজ করুন | How To Gain Your Body Strength without investing money

 আপনি কি আপনার পুরুষ শক্তিকে বাড়াতে চান? নোংরা ভিডিওর চক্করে পড়ে হস্তমৈথুন করে করে আপনি কি আপনার শরীরের ধার্যে উড়িয়ে দিয়েছেন? আপনার শরীরে কি সবসময় দুর্বলতা ফিল হয়? আর এখন আপনি আপনার হারিয়ে ফেলা ওই যৌবন শক্তিকে ফিরে তো পেতে চাইছেন. কিন্তু কিছুতেই নাড়ানোর আসক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারছেন না.আর আপনি হয়তো অলরেডি জানেন যে আপনার হারানো যৌবনকে ফিরিয়ে আনতে এবং পুরুষত্বকে বৃদ্ধি করার জন্য সবথেকে ইম্পর্টেন্ট হল. আপনার বীর্যশক্তিকে রক্ষা করা. বীর্যকে রক্ষা করা. বা বীর্যের ক্ষরণকে বন্ধ করা. সব থেকে বড় সম্পত্তিকে রক্ষা করার সমান. আয়ুর্বেদের মতে যখন আমরা ভোজন করি. তখন সেটা আমাদের শরীরের ভেতর প্রবেশ করে. এবং বিভিন্নভাবে সেটা পরিবর্তিত হয়ে বীর্যতে রূপান্তরিত হয়. যখন আমরা খাবার খাই তখন সবার প্রথমে সেই খাবার পাচিত হয়ে খাদ্যরসে পরিবর্তিত হয়. এই খাদ্যরস থেকে শরীরে রক্ত উৎপাদিত হয় আর এই রক্ত থেকে মাংস এবং মাংস থেকে শরীরে অস্থি ও মজ্জা তৈরি হয়. এবং ওই অস্থিমজ্জায় পরবর্তীতে বীর্যতে রূপান্তরিত হয়. যদি কোনো মানুষ চল্লিশ দিন ধরে একশো কিলো খাবার খায়. তবে সেটা এক লিটার রক্ত পরিবর্তিত হয়. আর এক লিটার রক্ত থেকে মাত্র দশ গ্রাম বীর্য তৈরি হয়. যেটা আমাদের শরীরের সবথেকে মূল্যবান সম্পত্তি যেটাকে খুব ভালোভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা উচিত. আর কখনোই ভুল করে অপচয় করা উচিত নয়. এই বীর্যকে তৈরি করার জন্য আপনার শরীর রূপে মেশিন দিনরাত কাজ করতে থাকে. তাই আপনার নিজের স্বার্থের জন্যই, নিজের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু আনন্দ লাভ করার জন্য আপনাকে ব্রহ্মচর্জার পালন করতেই হবে. চল্লিশ দিন ধরে তৈরি হওয়া বীর্যকে. যেকোনো উপায়ে শরীর থেকে বাইরে ফেলে নষ্ট করাকে বন্ধ করতেই হবে. যদি আপনি ব্রহ্মচার্যের পালন করেন তাহলে আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন. ব্রহ্মচার্য পালনের ফলে, আপনি নিজের শরীরকে খারাপ প্রভাবের হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন. মানুষের শরীরে প্রধানত চারটি সত্তা থাকে. প্রথমত স্থল শরীর দ্বিতীয়ত brain, তৃতীয়ত মন আর চতুর্থত আত্মা. সবার প্রথমে আপনাকে এটা জানতে হবে যে বীর্যনাশের ফলে মানুষের শরীরের এই সমস্ত জিনিসের উপর কি কি খারাপ প্রভাব পরে. প্রত্যেকদিন আপনার শরীরের ভাইটাল ফ্লুইড. বীর্যকে নষ্ট করার ফলে শরীরে ইউরিনারি ট্রাক্টিং ফ্যাকশান বা ইউটিআইয়ের মতো ভয়ানক রোগ হতে পারে. এর ফলে আপনার শরীরের ভেতর জ্বালা যন্ত্রণা হতে পারে. এমনকি আপনার সুগার কিংবা ডায়াবেটিসের মতো রোগ পর্যন্ত হতে পারে. বীর্যকে অকারণে নষ্ট করার ফলে, সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায়. সঠিক বয়সের আগে আপনার চুল সাদা হয়ে যেতে শুরু করে. আপনি কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্মুখীন হতে পারেন. আপনার ফুসফুসের ক্ষমতা কমে যেতে থাকে. এমনকি এর ফলে আপনাকে জয়েন পেইনের মতো সমস্যারও সম্মুখীন হতে হবে. তাই যদি আপনি ব্রহ্মচার্যের পালন করেন আর আপনার বীর্যকে রক্ষা করেন. আপনি এই সমস্ত শারীরিক সমস্যা থেকে খুব সহজেই বাঁচতে পারবেন. বীর্যনাশের ফলে আপনার মস্তিষ্কেও অনেক খারাপ প্রভাব পরে. এর ফলে আপনার মৃগী, brain hamarage ও nervous সিস্টেম এর বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে. এছাড়াও এই নোংরা clear ফলে আপনার মন খারাপ চিন্তায় ডুবে থাকে. তাই ব্রহ্মচার্য পালন করে আপনি আপনার মনের দরজায় তালা লাগিয়ে মনের ওই খারাপ সমস্ত প্রভাব থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন. এমনকি বীর্যনাস আপনার আত্মার উপরও খারাপ প্রভাব ফেলে. আবার আত্মা সবসময় দুঃখী দুঃখী থাকে. আপনি হয়ত অবশ্যই জানেন যে শরীরের ভেতর আপনার আত্মাই হলো আসল রাজা. কিন্তু যদি রাজার রক্ষা মন্ত্রী কোনো খারাপ কাজ করে ফেলে তাহলে তার ফল রাজা কেউ ভুগতে হয় ঠিক যেমনভাবে চোর শরীরের যেখানেই লাগুক না কেন ব্যথা কিন্তু পুরো শরীরকেই অনুভব করতে হয় বীর্য ক্ষরণের ফলে আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যেতে থাকে এমনকি আপনার আন্তরিক জীবন শক্তিও এর ফলে কম হয়ে যায় আন্তরিক বল একেবারে নষ্ট হয়ে যায় তখন আপনি বারংবার চেষ্টা করলেও নিজের আন্তরিক শক্তিকে বাড়াতে পারেন না. যার ফলে আপনার পশুর মতো মানসিকতা তৈরি হয়ে যায়. যে পশুরা শুধুমাত্র খায় ঘুমায় এবং তার পার্টনারের সাথে মিলন করে বাচ্চা তৈরি করে. হস্তমৈথুন আপনার ইন্ডিয়ার শক্তিকেও হ্রাস করে.যখন আপনি হস্তমৈথুন করেন তখন কিছুতেই তাড়াতাড়ি নিজেকে কন্ট্রোল করে উঠতে পারেন না. এবং খুব দ্রুত আপনার বীর্যপাত ঘটে যায়. এর ফলে আপনার ইন্ডিয়ার শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে. এবং আপনার লিঙ্গের ক্ষমতাও ক্ষমতা থাকে. যার ফলে পরবর্তীকালে আপনার লিঙ্গ হয়তো কাজ করাই বন্ধ করে দেবে. আমি এটা বলছি না যে হস্তমৈথুন একেবারেই করবেন না.কিন্তু হস্তমৈথুন করা পৃথিবীর সবথেকে বড় রোগ এই হস্তমৈথুনের নেশা জিনিসটা এমনই যে যদি এই নেশা কারো লেগে যায় তাহলে সেটা ছেড়ে দেওয়া তার পক্ষে একটা সময় পর্যন্ত একেবারে অসম্ভব হয়ে পড়ে. এছাড়াও হস্তমৈথুন স্বপ্নদোষের মতো রোগের মাধ্যমে প্রজনন সম্পর্কিত ক্রিয়াকলাপকে বিকৃত করে দেয়. কিছু লোকের স্বপ্নদোষ সম্পর্কিত সমস্যা হয়ে থাকে. এবং এটিও শরীরের অনেক বড় ক্ষতি করে. যদি আপনি কিছু বছর বা কিছু মাস ধরে কন্টিনিউ হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে এই হস্তমৈথুনের ফলে আপনি নিজের শরীরে অবশ্যই দুর্বলতা অনুভব করবেন. এর ফলে আপনার কোন কাজে মন বসবে না আপনার পুরো শরীর অলসতায় ভরে উঠবে. আপনি চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়বেন. হস্তমৈথুন আপনার প্রজনন ক্ষমতাকেও পুরোপুরি নষ্ট করে দিতে পারে. তাই আমি আপনাকে এটাই বলবো যে হস্তমৈথুন এমন একটা রোগ যেটা নেশা আপনাকে একদিন পাগল করে দেবে আপনাদের মধ্যে এমনও অনেক লোক আছেন, যারা সারাদিন নোংরা ভিডিও দেখেন, উলঙ্গ মেয়েদেরকে দেখে মনে মনে লোভ অনুভব করেন. কিন্তু আপনি হয়তো এটা জানেন না যে সম্পূর্ণ এই নোংরা ভিডিওর ইন্ডাস্ট্রি. এসব জঘন্য ভিডিও আপনাদেরকে দেখায়. শুধুমাত্র পয়সা ইনকাম করার জন্য. নোংরা বিজ্ঞাপন,মেডিসিন বিক্রি করা আর এই ভিডিও শুল্কের মাধ্যমে পেশা চালিয়ে তারা মোটা টাকা ইনকাম করে সৃষ্টি কর্তা আমাদেরকে প্রজনন অঙ্গ দিয়েছেন শুধুমাত্র বংশ বিস্তার করার জন্য তাই আমাদেরও উচিত সঠিক সময়ে শুধুমাত্র সন্তান উৎপাদনের জন্যই এই অঙ্গগুলির ব্যবহার করা কিন্তু আমরা বর্তমানে বিনা কারণেই artificial ভাবে আমাদের এই প্রজন্মের ব্যবহার করে থাকি. সমস্ত নোংরা ভিডিওর তারকারা কখনোই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য কিন্তু ওসব করেন না. তারা এই সমস্ত বাজে কাজ করেন. শুধুমাত্র তাদের পেশা হিসাবে মোটা টাকা ইনকাম করার জন্য. যে ভিডিওগুলি দেখার ফলে আপনার যৌন উত্তেজনা অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি পায় আর আপনি তখন এই সমস্ত নোংরা ভিডিও না দেখে একদিনও থাকতে পারেন না. আর তখন এই নোংরা ভিডিওর নেশায় পড়ে সানি লিওনি, মিয়া খালিফা. প্রভৃতি তারকাদের দাস হয় থাকার ফল. আশা করি আপনি আপনার জীবনে অলরেডি বুঝতেই পেরেছেন. যদিও দাসত্বকে কন্ট্রোল করা কিন্তু এক পর্যায় সহজ. কিন্তু যদি আপনার ব্রেন, নোংরা ভিডিওর গোলাম হয় থাকে, তাহলে আপনি শুধুমাত্র একজন অকাজের মানুষ হয়েই থেকে যাবেন. আপনি তখন তাদের শরীরকে দেখার জন্য তাদের শরীরকে ফিল করার জন্য পাগল হয়ে উঠবেন. আপনি বারংবার চেষ্টা করার পরেও কিছুতেই নেশা থেকে বাইরে বেরিয়ে আসতে পারবেন না. আপনার কাছে তখন সময়ের কোন মূল্যই থাকবে না. মেয়েদেরকে তখন আপনার শুধু একপ্রকার ভোগ্যবস্তু মনে হবে. এক পর্যায়ে এসে আপনি মেয়েদেরকে মানুষ মনে করতেই ভুলে যাবেন. আর এই সময় আপনার কাছে আপনার জ্ঞানের কোন রকম মূল্য থাকবে না. আপনার সমস্ত জ্ঞান, পেশা আর যৌবন, কেবল নোংরা ভিডিও, নোংরা ভিডিওর তারকা অর্থাৎ এই নোংরা ইন্ডাস্ট্রির মিথ্যা লক্ষ্যকে পাওয়ার জন্যই আপনি ব্যবহার করতে শুরু করবেন. আপনি এটাই বুঝে উঠতে পারবেন না. যে ইন্ডাস্ট্রি শুধুমাত্র মোটা টাকার ফাইলার জন্য আপনাকে হট মেয়েদের নোংরা উলঙ্গ ছবি দেখিয়ে আকৃষ্ট করে. আর সেগুলো দেখে আপনি নিজের কতটা ক্ষতি করে ফেলছেন, আমি আপনাদেরকে আগেই বললাম. এই কারণেই যদি আপনি সত্যিকারের অর্থে একজন ভালো মানুষ হতে চান. ভালো ক্যারেক্টারের অধিকারী হতে চান. তাহলে এই সমস্ত মিথ্যা জিনিস দেখা বন্ধ করুন. নোংরা ভিডিও. নীল ছবি দেখা বন্ধ করুন. কারণ যতদিন পর্যন্ত নোংরা ভিডিও দেখা আপনি বন্ধ না করবেন. ততদিন আপনি ব্রহ্মচার্যের পালন করতে পারবেন না. আমার সাথে সাথে নিজের মনের ভেতর এই কথাগুলিকে ইম্যাজিন করুন. ব্রহ্মচার্য আমার জীবনের অধিকার. ব্রহ্মচার্য ছাড়া জগতে কেউই যশ লাভ করতে পারেনি. ব্রহ্মচার্য শক্তির সাহায্যেই ভগবান পরশুরাম. একুশ বার পৃথিবীকে জয় করেছিলেন. ব্রহ্মচার্যের শক্তির সাহায্যেই বাল্মীকি মুনি ভবিষ্যতের আভাস থেকে রামায়ণ রচনা করেছিলেন. ব্রহ্মচার্য ছাড়া জগতের সকলেই পরজীবী. ব্রহ্মচার্য ছাড়া পৃথিবীতে শুধু বিষ আর বিষই রয়েছে. ব্রহ্মচর্যের কারণেই ভিষ্ণ পিতামহ স্বরশয্যায় শুয়েও জীবিত থাকতে পেরেছিলেন. ব্রহ্মচার্য পালনের ফলেই প্রফেসর রাম মূর্তি, তার নিজের ভেতরে একটা হাতিকে তুলে ধরার শক্তি লাভ করতে পেরেছিলেন. আপনি হয়তো আমাকে বলবেন, যে এসব কি ব্রহ্মচার্য ব্রহ্মচার্য করে যাচ্ছেন. কিন্তু এটা মাথায় রাখুন, যে ব্রহ্মচার্যই হল আপনার জীবন শক্তির আধার. ব্রহ্মচর্যের পালন. মাত্র কিছু বছর করে দেখুন. আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন. 

আপনার জীবন একেবারে বদলে যাবে.তাই শুধুমাত্র চিন্তা করে কিংবা আমার কথাগুলিকে শুনে কোন লাভ হবে না. আপনার নিজেকে এই ব্যাপারে ডিসিশান নিতে হবে. যা আপনি এই নোংরা জগতের নোংরা শক্তি থেকে বাইরে বেরিয়ে আসতে চান, নাকি আপনি আপনার সমস্ত বন্ধুদের মতই study materials এর নামে. মোবাইলে. আর কম্পিউটারের hard disk এ. আনলিমিটেড নোংরা ভিডিও স্টোর করতে চান.