হস্তমৈথুনে হারানো শক্তি এই 4 টি উপায়ে ফিরিয়ে আনুন | How to recover your body energy with Investing Little Money

 কিছুদিন ধরে নোপিএমও চ্যালেঞ্জ পালন করার পর এখন আপনি চাইছেন একটা হ্যান্ডসাম ও সুন্দর চেহারার অধিকারী হতে. কিন্তু এখনো আপনার চেহারা ভালো না হওয়ার পেছনে আসলে জেনে কিংবা অজান্তে আপনি নিজেই দায়ী. কারণ আপনি নোপিএমওতো পালন করছেন. কিন্তু নিজের লাইফ স্টাইল এবং হেলদি খাবারের অভ্যাসকে কিছুতেই চেঞ্জ করে উঠতে পারছেন না.

Image

যার ফলে আপনি যতই চান না কেন আপনার চেহারাটা আগের মতোই কমজোরি দেখতে লাগছে. তো আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন চারটি সহজ এফেক্টিভ অভ্যাস শেয়ার করবো. যেগুলোকে মেনে চললে. অতিরিক্ত পিচকারীর ব্যবহারের ফলে আপনার হারিয়ে যাওয়া যৌবন. আপনি আবার ফিরে পাবেন. আর তখন আপনাকে দেখতে অনেক বেশি অ্যাট্রাক্টিভ এবং হ্যান্ডসাম লাগতেও শুরু করবে.আপনি যেখানেই যান না কেন ভিড়ের মধ্যেও লোকেরা কিন্তু শুধু আপনাকেই নোটিশ করতে শুরু করবে. আর আজকের এই হ্যাবিট গুলি এতটাই বেশি সিম্পল যে কোন কোন ব্যক্তি খুব সহজেই এগুলোকে নিজের লাইফে অ্যাপ্লাই করে অনেক বেশি অ্যাট্রাক্টিভ হয়ে উঠতে পারবে. আরো নাকি এটাও ভাবতে পারে যে এতো বেশি সিম্পল tips গুলো কি আদেও আমাদের লাইফ এ কোনো matter করে? তাহলে ভাই এটা মাথায় রাখুন যেমন ছোট ছোট প্রচুর জিনিস আছে. যেগুলোর ভূমিকা আসলে আমাদের লাইফে সব থেকে বেশি হয়. কিন্তু আমরা ছোট ছোট এই ব্যাপারগুলিকে না কখনো জানতে পারি. আর না এই habit গুলির care করি. যার কারণে কিন্তু বেশিরভাগ মানুষকে তার লাইফে নানারকম প্রবলেম ফেস করতে হয়. চলুন শুরু করা যাক. কিন্তু এই মেইন চারটে অভ্যাসের কথা বলার আগে আপনাদের সাথে এমন একটি স্পেশ্যাল টিপস শেয়ার করছি. যেটা আপনার বছরের পর বছর ধরে করে আসা বাজে কাজটি. সমস্ত সাইড ইফেক্ট থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে. যদি আপনি প্রত্যেকদিন এই টিপসটাকে ফলো করেন. আর এই স্পেশাল টিপসটি হল প্রত্যেকদিন আপনার নাভিতে তেল মালিশ করা. আপনি কি জানেন যে নাভিকে আমাদের সেকেন্ড ব্রেনও বলা হয়. যেটার আমাদের লাইফে অনেক বেশি ইম্পর্টেন্স রয়েছে. নাভি আমাদের শরীরের পাওয়ার হাউজের মতো কাজ করে গর্ভাবস্তায় নাভির মাধ্যমে মায়ের শরীর থেকে সমস্ত নিউট্রিয়েন্ট শিশুর শরীরে পৌঁছায়. আয়ুর্বেদ বলে যে নাভি আমাদের শরীরের ডিফারেন্ট অর্গানসগুলিকে কানেক্ট করে. আর আমাদের শরীরে বাহাত্তর হাজার এনার্জি চ্যানেলস থাকে. যেগুলো নাভির মাধ্যমেই পাস হয়. আর আপনি আপনার বাবা ঠাকুরদার মুখে হয়তো শুনেই থাকবেন. যে ডেইলি নাবিতে তেল লাগালে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব. যেমন এর ফলে আমাদের ডাইজেশান ইমপ্রুভ হয়. জয়েন্টের পেইন্ ঠিক হয়ে যায়. চোখের যদি বেড়ে যায়. স্কিন গুলো করতে শুরু করে. স্কিনের ড্রাইনেস কম হয়ে যায়. শীতকালে ঠোঁটফাঁটার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়. শরীরের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়িয়ে দেয়. লিভার ফাঙ্কশন কে ইমপ্রুভ করে. স্ট্রেস কম করতে সাহায্য করে. এমনকি অত্যাধিক নাড়ানোর ফলে আসা হরমোনাল ইম্বালেন্স এবং হেয়ার ফল এর মতো সমস্যাগুলি থেকেও আপনি মুক্তি পেতে পারেন শুধুমাত্র প্রত্যেকদিন নাভিতে তেল মালিশ করার সাহায্যে. এটা তো ছিল একটা স্পেশাল টিপস. এন্ড নেভার আসা যাক আমাদের মেইন চারটি হ্যাবিটে. 1. স্লিপিং সাইকেল. হ্যাঁ আপনাদের এখন অনেকেরই হয়তো মনে হচ্ছে যে ঘুমের সাথে আমাদের যৌবন ফিরে পাওয়ার বা হ্যান্ডসাম হয়ে ওঠার কি সম্পর্ক. মেডিক্যাল সাইন্সের মতে সুস্থ, সুন্দর এবং একটি আকর্ষণীয় চেহারার পেছনে ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম. শরীর সুস্থ ও সুগঠিত রাখার পেছনে ঘুম কিন্তু অনেক বড় ভূমিকা পালন করে. আর যদি একটা প্রপার শিল্পিং সাইকেলের কথা বলা হয় তাহলে সাধারণত একজন ইয়ং এডাল্টের average সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত. তার মানে কিন্তু এই নয় যে আপনি সারা রাত জেগে ফ্রি ফায়ার খেললেন কিংবা Facebook এ স্ক্রল করতে থাকলেন. And তারপর সারা সকাল ঘুমিয়ে কাটালেন. এমনটা করলে কিন্তু মোটেই চলবে না. কারণ এই ঘুম জিনিসটা আপনার জন্য তখনই কাজে লাগবে. যখন আপনি সঠিক টাইমে সঠিকভাবে নিজের ঘুমের ঘাটতি তাকে পূরণ করে নিজের শরীরকে প্রপার রেস্ট দেবেন. যার জন্য আপনাকে অবশ্যই রাতের বেলা ফোন দেখা ছেড়ে. এগারোটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস করতে হবে. কারণ রাত দশটা থেকে দুটো. এই সময়ের মধ্যেই আমাদের হার্ট, কিডনি, লিভার, ব্রেন, মাশেলস এবং বনস প্রত্যেক অর্গান এবং সেলস গুলো রিপেয়ার হতে থাকে. এমনকি প্রপার ঘুমের সময় আমাদের শরীরে টেস্টোস্টেরনস হরমোন তৈরি হয়. আর আপনি অলরেডি হয়তো জানেন যে টেস্টোস্টেরন হরমোনটি পুরো শরীরের জন্য এবং একজন পুরুষের হ্যান্ডসাম চেহারার জন্য কত বেশি গুরুত্বপূর্ণ. যে ওর মনটি আপনি এতদিন ধরে পিচকারীর অত্যাধিক ব্যাবহারএর  মাধ্যমে হয়তো একেবারেই শেষ করে ফেলেছেন. আর যখন আপনার শরীরে সঠিক মাত্রায় টেস্টোস্ট্রন উৎপন্ন হবে. তখন আপনার চেহারা, শরীর সবকিছু এমনিতেই সুন্দর এবং বলবান দেখাতে শুরু করবে. তাই যদি এই সমস্ত বেনিফিটগুলির সাথে আপনি কম্প্রোমাইজ করতে না চান তাহলে অবশ্যই রাতের বেলা নির্দিষ্ট টাইমের মধ্যে এবং মিনিমাম  ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস অবশ্যই করুন. 2. ড্রিংক কোয়ার্টার ইন দা মর্নিং. রাতে একটা ভালো ঘুম দেওয়ার পর সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে আপনাকে অবশ্যই এক গ্লাস জল পান করতে হবে. আর এই সকাল সকাল জল পান করাটা যে আমাদের শরীরে কি ধরনের প্রভাব ফেলে. সেটা আপনি আপনার বাড়ির কোন সিনিয়র মেম্বারকে জিজ্ঞাসা করলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন. জলকে যেমন আমরা আমাদের জীবনের সাথে তুলনা করি. তেমনই সঠিকভাবে যদি জলের ব্যবহার না করা হয়. তাহলে এটাই আমাদের মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠতে পারে. বাট কিভাবে সঠিকভাবে ওয়াটারকে কনজিউম করলে সেটা আমাদের শরীরের জন্য. সবথেকে ভ্যালুএবল হতে পারে. কিন্তু তার মধ্যেও সব থেকে বেশি ইম্পর্টেন্ট হল এটাই যে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সবার প্রথমে. অর্থাৎ ব্রাশ করার আজ্ঞে খালি পেটে আপনাকে অবশ্যই এক গ্লাস জল পান করতে হবে কারণ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জল পান করার ফলে আমাদের মুখে থাকা সমস্ত লালারস পেটের ভেতর চলে যাওয়ার সুযোগ পায় যেটা আমাদের পাচনতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী আর এই সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর আমাদের মুখে জমে থাকা লালা রসকে আয়ুর্বেদে হীরের থেকেও দামি বলে দাবি করা হয় এমনকি মেডিক্যাল সাইন্সেও এর অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট রয়েছে তাই সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এই অভ্যাসটাকে ভুলেও মিস করবেন না. 3. ডেইলি ওয়ার্কআউট. আমি আপনাদেরকে বারংবার রিকোমেন্ট করি. যেটা হলো এক্সারসাইজ. কারণ যারা যারা পিএমও চ্যালেঞ্জ পালন করছেন. তাদের জন্য এক্সারসাইজ করাটা দা মোস্ট ভাইটাল হ্যাবিট বলা চলে. কারণ যদি আপনি প্রত্যেকদিন কোন এক্সারসাইজ বা অ্যাক্টিভিটি না করেন তাহলে হ্যান্ডসাম হওয়া তো দূরের কথা. আপনি আপনার শরীরে হস্তমৈথুন ছাড়ার পর কখনোই নিজের বীর্যকে ধরেই রাখতে পারবেন না. কারণ অত্যাধিক আর্যের সময় নাইট ফলের মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে বারংবার বীর্যপাত ঘটতে শুরু করবে. যেটা আপনার ব্রহ্মচার্য জার্নির পথে সবথেকে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে. তাই নোপিয়া চ্যালেঞ্জের সাকসেস পাওয়ার সাথে সাথে নিজের শরীরকে ফিট রাখতে বা রোগ ব্যাধির থেকে দূরে রাখতে ওয়ার্কআউটের কোনরকম অল্টারনেটিভ নেই. বাট যদি আপনি একদমই টাইম না পান তাহলে প্রত্যেকদিন মাত্র দশ মিনিট থেকে শুরু করতে পারেন. আর সপ্তাহে মিনিমাম চারদিন আপনাকে যেকোনো রকম ওয়ার্কআউট করতেই হবে. আর যদি আপনার জন্য সম্ভব হয় তাহলে আপনি ওয়ার্কআউট হিসাবে ওয়েট লিফটিং করতে পারেন. যেটা আপনার বডিকে সবচেয়ে দ্রুত গতিতে অ্যাট্রাক্টিভ বানিয়ে তুলতে পারে. এমনকি বেশি পরিমাণ ওজন তোলার ফলেও আমাদের শরীরে বেশি টেস্টোস্ট্রন হরমোন প্রোডিউসার হয়. তাই যদি আপনি রেগুলার ওয়ার্কআউট না করে থাকেন তাহলে আজ থেকেই এই হ্যাবিটকে. অবশ্যই আপনার ডেল লাইফ অ্যাড করুন. 4. হেলদি খাবার. নিজেই একবার ভেবে দেখুন. আপনি যতই ঘুমিয়ে ফেলুন কিংবা যতই এক্সারসাইজ করে ফেলুন না কেন. যদি আপনি সঠিক মাত্রায় হেলদি খাবার না খান তাহলে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত মাত্রায় এনার্জিটা কোথা থেকে আসবে? তাই পেট ভরে খাবার খাওয়ার সাথে সাথে আপনার খাবারের তালিকায় জিঙ্ক, ভিটামিন ডি, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এই সমস্ত নিউট্রিয়েন্ট যুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে রাখতে হবে. তার সাথে সাথেই প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া আমাদের শরীরকে রিকোভার করার জন্য বেশি ইম্পর্টেন্ট . তাই আপনি আপনার ডেইলি খাবারের তালিকায় শাকসবজি, স্যালাড, দই এসবের সাথে সাথে মাছ মাংস অবশ্যই রাখবেন.আর মাছ, মাংস যদি প্রত্যেকদিন খাও পসিবল না হয় তাহলে প্রত্যেকদিন ডিম খাওয়ার habit টা অবশ্যই তৈরী করে নিন. যেটাকে আপনি খুব সহজেই সিদ্ধ করে খেয়ে নিতে পারেন. আর যদি আপনি একজন vegetarian হয়ে থাকেন তাহলে আপনার খাবারের তালিকায় সয়াবিন, পনির, দুধ এবং ঘি অবশ্যই add করবেন. যেটা আপনার প্রোটিন এবং ভিটামিনের ঘাটতিকে অবশ্যই পূরণ করবে. And সবশেষে আপনাদেরকে এটাই বলবো যে fitness হলো একটা huge টপিক. তাই বাস্তবেই ফিট হতে চাইলে. হ্যান্ডসাম হতে চাইলে. এবং অনেক বেশি অ্যাট্রাক্টিভ হতে চাইলে. আপনাকে বাকিদের থেকে একটু বেশি কাঠখর তো পোড়াতেই হবে. তবেই আপনি আপনার হারানো যৌবন,স্বাস্থ্যকে ফিরিয়ে এনে বাকিদের থেকে বেশি attractive হয়ে অন্যদের দৃষ্টিকে আকর্ষণ করতে পারবেন. কিন্তু এগুলোর কোনটাই কিন্তু রাতারাতি চলে আসবে না. এর জন্য আপনাকে প্রত্যেকদিন ডিসিপ্লিনের সাথে হ্যাবিট গুলিকে মেনটেন করতে হবে. যেটা সম্পূর্ণ ডিপেন্ড করবে আপনার নিজের উইল পাওয়ার বা ইচ্ছা শক্তির উপর.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ